বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড
স্টাফবাস সেবা
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশের পরিবহন সেক্টর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ঢাকা মহানগরীতে স্বল্প আয়ের সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের অফিসে যাতায়াতে বিভিন্ন প্রতিকূলতা ও সমস্যার সৃষ্টি হওয়ায় ১৯৭৪ সালে সাবেক কর্মচারী কল্যাণ কমিটির ০২-০৫-১৯৭৪ তারিখের সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক কল্যাণমূলক কর্মসূচির আওতায় ০১ টি বাস ক্রয় করে স্টফবাস কর্মসূচির প্রবর্তন করা হয়। সরকারি কর্মচারীদের স্টাফবাসে যাতায়াতের ব্যাপক চাহিদার প্রেক্ষিতে পর্যায়ক্রমে নতুন গাড়ি ক্রয়ের মাধ্যমে স্টাফবাস কর্মসূচিতে বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করে কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হয়।
স্টাফবাস কর্মসূচির বর্তমান অবস্থাঃ |
||||||||||||||||||
১. |
স্টাফবাস কর্মসূচি দেশের কোন কোন জেলায় চালু আছে |
: |
ঢাকা মহানগরী ও বিভাগীয় পর্যায়ে চট্রগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও জেলা পর্যায়ে রাংগামাটিতে স্টাফবাস কর্মসূচি পরিচালনা করা হচ্ছে। |
|||||||||||||||
২. |
স্টাফবাস কর্মসূচির বাসের ধরণ |
: |
বড় বাস ও মিনি বাস |
|||||||||||||||
৩. |
স্টাফবাস কর্মসূচির বাসের সংখ্যা |
: |
|
|||||||||||||||
৪. |
স্টাফবাস কর্মসূচির বাসের রুট |
: |
ঢাকা মহানগরী, শহরতলী, পাশ্ববর্তী জেলায় ও বিভাগীয় পর্যায়ে ৭৩ টি রুটে স্টাফবাস চলাচল করে। তন্মধ্যে খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ে ০২ টি বাস চলাচল করে। |
|||||||||||||||
৫. |
যাতায়াতকারী কর্মকর্তা/কর্মচারীর সংখ্যা |
: |
প্রায় ৭,০০০ জন। |
|||||||||||||||
৬. |
নির্ধারিত ভাড়া |
: |
বড় বাসে - প্রতি কিলোমিটার - ০.৬২৫ টাকা ও মিনিবাসে-প্রতি কিলোমিটার ১.২৫ টাকা |
|||||||||||||||
৭. |
স্টাফবাসে যাতায়াতের নিমিত্ত টিকেটের জন্য আবেদন করার পদ্ধতি |
: |
কল্যাণ বোর্ডের নির্ধারিত ফরম নম্বর ১৪ (মিনি বাসের জন্য) ও ১৫ (বড় বাসের জন্য) পূরণ করে নিয়মাবলী অনুসরণপূর্বক মোবাইল নম্বরসহ আবেদন অফিস অগ্রায়নপত্রের মাধ্যমে কল্যাণ বোর্ডের প্রধান কার্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কার্যালয়ে প্রেরণ করতে হয়। আবেদন প্রাপ্তির পর গাড়িতে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে টিকেট প্রদান করা হয়। |
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS